বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে ?মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম

বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে ?মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম


বাইকের ইন্সুরেন্স নিয়ে ইদানীং আমাদের অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন আছে, বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে নাকি বাইকের ইন্সুরেন্স লাগে না? এই নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। গত বছর নভেম্বরে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ কার্যকর হয়েছে। 


এর আগে মোটরযান অধ্যাদেশ-১৯৮৩ অনুসারে যানবাহন পরিচালিত হতো। এই আইনে তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা বাধ্যতামূলক ছিল।



বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে ? নাকি লাগে না ? জানুন   বাইকের ইন্সুরেন্স


তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা না থাকলে সংশ্লিষ্ট মোটরযানের বিরুদ্ধে মামলা থেকে বিরত থাকার জন্য পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সংস্থাটি বলেছে, বর্তমান মোটরযান আইনে তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমার কথা উল্লেখ আছে। 


বাইকের ইন্সুরেন্স লাগবে কি না ?,বাইকের ইন্সুরেন্স লাগবে না,বাইকের ইন্সুরেন্স,বাইকের নাম ট্রান্সফার করতে কি কি লাগে,বাইক ইন্সুরেন্স করতে কত টাকা লাগে,অনলাইন বাইক ইন্সুরেন্স,বাইক ইন্সুরেন্স,অনলাইনে মোটর সাইকেল ইনস্যুরেন্স,পুরাতন বাইক কিনতে কি কি কাগজ লাগে,অনলাইনে কিভাবে বাইক ইন্সুরেন্স করবো,কম দামের বাইক ইন্সুরেন্স,বাইক চালাতে কি কি কাগজপত্র লাগে,অনলাইন বাইক থার্ড পার্টি ইন্সুরেন্স,উবারে গাড়ি দিতে কি কি লাগে,বাইকের মালিকানা পরিবর্তন করতে কত টাকা লাগে


তবে তা বাধ্যতামূলক নয়। তাই এই বিমা না থাকা আইনের লঙ্ঘন বা দণ্ডনীয় অপরাধ নয়। এ অবস্থায় তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা না থাকার দায়ে মোটরযান বা মোটরযানের মালিকের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার সুযোগ নেই।


বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে ?


না বাইকের ইন্সুরেন্স এখন লাগে না। তবে আপনি যদি চান আপনার এবং আপনার বাইকের কথা চিন্তা করে কম্প্রিহেনসিভ ইন্সুরেন্স করাতে পারেন। কিন্তু এটা বাধ্যতামূলক না, এই ইন্সুরেন্স না থাকলেও আপনাকে মামলা দিতে পারবে না। First Party Insurance বা কম্প্রিহেনসিভ ইন্সুরেন্সে গাড়ির মালিককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে বিমা কোম্পানি।



বাইকের ইন্সুরেন্স কি এখন লাগে ?


এই পলিসির আওতায় কোন গাড়ি যদি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে থাকে, তাহলে ওই গাড়ি অথবা গাড়ির মালিককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলো। এছাড়া যেকোন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে গাড়ির ক্ষতি হলে গাড়িতে যদি কম্প্রিহেনসিভ ইন্সুরেন্স করা থাকে তাহলে গাড়ির ক্ষতির জন্য গাড়ির মালিককে ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়ে থাকে। 


এই ইন্সুরেন্স পলিসির প্রিমিয়াম রেট তুলনামূলক বেশি। এই ছিলো ইন্সুরেন্স নিয়ে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর। সব সময় হেলমেট ব্যবহার করুন এবং নিয়ন্ত্রিত গতিতে বাইক রাইড করুন। 


মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স করার নিয়ম


আপনি যদি আপনার গাড়ির আগে থেকেই বীমা করিয়ে রাখেন তাহলে আপনার গাড়ি দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে আপনাকে কোনো খরচ বহন করতে হবে না। বাংলাদেশে মোটরসাইকেল বীমা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া বেশ কঠিন। তবে চিন্তার কিছু নেই, আপনি যদি না জেনে থাকেন কিভাবে মোটরসাইকেল বীমা করা যায় তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।


 টু-হুইলারের ইন্সুরেন্স করার নিয়ম


বাংলাদেশের বীমা কোম্পানিগুলি মানুষের বিভিন্ন চাহিদা অনুসারে বিভিন্ন বীমা পরিকল্পনা অফার করে। আপনি যদি আপনার টু-হুইলারের জন্য একটি বীমা পলিসি কিনতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন বীমা কোম্পানির পলিসির পর্যালোচনা করে আপনার সুবিধা অনুযায়ী একটি বীমা পরিকল্পনা বেছে নিতে হবে।


মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স কোন সাল থেকে শুরু হয়েছে


যদিও ২০২০ সাল থেকে বাংলাদেশে মোটরসাইকেল চালকদের বীমা কভারেজ বাধ্যতামূলক নয়, তবুও দুর্ঘটনায় যেকোনো ধরনের ক্ষতি এড়িয়ে চলার জন্য একটি ইনস্যুরেন্স থাকা খুবই কার্যকর। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মোটরসাইকেল ইন্স্যুরেন্সের প্রক্রিয়া সম্পর্কে সামগ্রিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।


মোটরসাইকেল ইনস্যুরেন্স পলিসি কি?


মোটরসাইকেল ইনস্যুরেন্স পলিসি মূলত একটি ইনস্যুরেন্স/বীমা কোম্পানি এবং একজন ব্যক্তির মধ্যে একটি চুক্তি করা হয়, যেখানে বীমাকারী দুর্ঘটনাগ্রস্থ হলে, অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা চুরির ক্ষেত্রে বীমা কোম্পানি বীমাকারীকে যে কোনো ধরনের ক্ষতিপুরন প্রদান করবে।মূলত, মোটরসাইকেল ইনস্যুরেন্স নীতিগুলি নানা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা এবং দুর্ঘটনাগুলির বিরুদ্ধে আর্থিক কভারেজ দেওয়ার জন্য সাজানো হয়ে থাকে। কোনো দুর্ঘটনা বীমাকৃত টু-হুইলারের ক্ষতি করতে পারে বা আরোহী, অথবা পথচারীদের শারীরিক আঘাত, বা তৃতীয় পক্ষের সম্পত্তির ক্ষতি করতে পারে এমন সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে বীমা কোম্পানিগুলো তাদের নীতিমালা নির্ধারণ করে।


মোটরসাইকেল ইনস্যুরেন্সের উপকারিতা


আপনি আর্থিক চাপ থেকে মুক্ত থাকবেন: আপনার গাড়িটি ক্ষতিগ্রস্ত বা চুরি হয়ে গেলে, আপনাকে এটি ঠিক করতে বা প্রতিস্থাপনের খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। কারণ এর জন্য বীমা কোম্পানি ক্ষয়ক্ষতির পরিমান বিবেচনা করে আপনাকে তার সমপরিমান আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে।


অনলাইনে মোটরসাইকেল এর ইন্সুরেন্স করার নিয়ম,


আপনার আইনি সুরক্ষা থাকবে: যদিও বাংলাদেশের রাস্তায় মোটরসাইকেল চালানোর জন্য বীমা পলিসি থাকাটা এখন আর বাধ্যতামূলক নয়। ২০২০ সালে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ তে এই আইন কার্যকর করা হয়েছে। তবে বাইক চালানোর সময় আপানার সাথে যদি বীমা পলিসির একটি অনুলিপি থাকে তাহলে আপনি যেকোনো আইনি জটিলতা থেকে সহজেই পার পেয়ে যাবেন।


মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স ফি কত ২০২৩,মোটর সাইকেল ইন্সুরেন্স কি বাধ্যতামূলক,মোটরসাইকেল ইন্সুরেন্স করতে কত টাকা লাগে,মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন ফি কত ২০২৩,


আপনি একটি ব্যক্তিগত দুর্ঘটনা কভার পাবেন: আপনি যদি বীমা করে থাকেন তাহলে আপনি সম্পূর্ণ স্থায়ী অক্ষমতার শিকার হলে বীমা কোম্পানি আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত অর্থ প্রদান করবে। পলিসিধারী মারা গেলে, আপনার পরিবার বীমা কোম্পানির কাছ থেকে বিমাকৃত অর্থ পাবে।


নো ক্লেইম বোনাস: আপনি নো ক্লেইম বোনাস এর মতো সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

If you have any doubts please let me know

Previous Post Next Post