ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে লভ্যাংশ হালাল হবে কিনা?
আমাদের জানামতে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি:, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক লি ইনভেস্টমেন ব্যাংক, শাহজালাল ব্যাংক ইত্যাদি ব্যাংকগুলো আলেম-ওলামাদের মাধ্যমে গঠিত শরিয়া বোর্ড ভিত্তিক ইসলামী শরিয়া মোতাবেক পরিচালিত হয়। আর তারা গ্রাহকদের সাথে সুদি কারবার না করার ব্যাপারে অঙ্গীকারাবদ্ধ-যা তাদের মেনিফেস্টো বা চুক্তিপত্রের মাধ্যমে জানা যায়।
ইসলামী ব্যাংকে জমানো টাকার লভ্যাংশ গ্রহণ কি জায়েজ?
এ সকল ব্যাংকে গ্রাহকদেরকে যে মুনাফা প্রদান করা হয় তা ব্যবসার লাভাংশ। কেননা, তারা গ্রাহকদের অর্থ দ্বারা মুযারাবা বা লাভ-লোকসানের ভিত্তিতে ব্যবসা করতে চুক্তি করে থাকে।
তারা গ্রাহকদেরকে ব্যবসার একটি লাভাংশ দেয়। সুতরাং তা সুদের মধ্যে গণ্য হবে না ইনশাআল্লাহ।
তবে যদি প্রমাণিত হয় যে, তারা সুদি কারবারে জড়িত তাহলে উক্ত মুনাফা সুদ হিসেবে গণ্য হবে। আল্লাহু আলাম।
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে লাভ খাওয়া কি হালাল হবে?
ইসলামি ব্যাংকে টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া হালাল না হারাম,ইসলামী ব্যাংকে টাকা রাখলে সুদ হবে কি,ইসলামি ব্যাংকে টাকা রাখলে কি সুদ হবে,ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া কি হালাল হবে?,ইসলামী ব্যাংক,ইসলামী ব্যাংকে টাকা রাখা কি হালাল,ইসলামী ব্যাংকের টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া কি হালাল হবে,ব্যাংকে টাকা রাখা কি হারাম,ইসলামী ব্যাংকের টাকা কি হালাল,ব্যাংকে টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া কি,ব্যাংকের টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া কি হালাল হবে
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে কি লভ্যাংশ নেয়া যাবে
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে লভ্যাংশ খাওয়া কি জায়েজ?
ইসলামী ব্যাংকের সাথে গ্রাহকের সম্পর্ক সাহিবুল মাল ও মুদারিব (মূলধন দাতা ও মূলধন ব্যবস্থাপক) ক্রেতা ও বিক্রেতা, কারবারের অংশীদারে ইত্যাদি। আর প্রচলিত (সুদভিত্তিক) ব্যাংকে গ্রাহক ও ব্যাংক এর মধ্যকার সম্পর্ক প্রধানত ঋণদাতা ও ঋণগ্রহীতা। ক) পণ্য কেনাবেচা ও মুনাফা হালাল আর সুদ হারাম।
ইসলামী ব্যাংকে টাকা রেখে জায়েজ
আসলে ইসলামে অতিরিক্ত টাকা পয়সা রাখার বা থাকার কোন নিয়ম নাই। প্রয়োজনের অতিরিক্ত থাকলে তা বিলিয়ে দিতে হবে, বা রাস্ট্রিয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। নিজের কাছে বা ব্যাংকে রাখার কোন বিধান নাই। ব্যাংক সিস্টেম তো ইসলামে নাই, , নবী কোন ব্যাংকে টাকা পয়সা জমান নাই।
Post a Comment
If you have any doubts please let me know